"হরে কৃষ্ণ" মহামন্ত্রের প্রকৃত অর্থ কি ?
হরে কৃষ্ণ মহামন্ত্রটি ৩টি শব্দ দ্বারা গঠিত । শব্দ ৩টি হচ্ছে যথাক্রমে (১) হরে , (২) কৃষ্ণ ও (৩) রাম । এবার জেনে নেয়া যাক শব্দ তিনটি আসলে কি নির্দেশ করেঃ
১.হরে শব্দটি সংস্কৃত "হরা" শব্দ থেকে এসেছে যা দ্বারা শ্রীমতি রাধারাণীকে সম্বোধন করা হয় । রাধারাণী ভগবানের পরম আনন্দময়ী শক্তি । সৃষ্টির আদিতে পরমেশ্বর ভগবান তার নিজের সেবা ও ভক্তসঙ্গ লাভের জন্য শ্রীমতি রাধারাণীকে তার হৃদয়ের বামপাশ থেকে সৃষ্টি করেছেন । কাজেই রাধারাণীর অনুমতি ব্যাতীত কোন মানুষ এমনকি দেবতারাও ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে লাভ করতে পারে না ।
২. কৃষ্ণ শব্দ দ্বারা সর্বাকর্ষক শ্রীকৃষ্ণকে অর্থাৎ পরম পুরুষোত্তম ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে বুঝায় । তিনিই সর্বপ্রথম এবং সর্বাদিরূপ । তিনিই সবকিছু সৃষ্টি করেছেন , তাকে কেউ সৃষ্টি করেনি ।
৩. রাম শব্দ দ্বারা সর্ব আনন্দদায়ক শ্রীমান "বলরামকে" বুঝায় । বলরাম বৃন্দাবনে সবার অন্তরে আনন্দ সঞ্চার করেন । বলরামকে আমরা ভগবানের লীলা অবতাররূপেও দেখতে পাই ।
অতএব, হরে কৃষ্ণ মহামন্ত্রের সঠিক অর্থ হচ্ছেঃ
হে সর্বাকর্ষক পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ, হে সর্বানন্দদায়ক ভগবান শ্রীবলরাম, আপনারা আমাকে কৃপাপূর্বক আপনাদের চিন্ময় জগতের (Chinmoy Plannet) প্রেমময়ী সেবায় নিয়োজিত করুন ।
কলি যুগে কৃষ্ণনাম ব্যাতীত জীব কখনোই ভগবত ধাম (Chinmoy Pannet) লাভ করতে পারে না । শিশু মাতৃক্রোড়ের জন্য যেভাবে ব্যাকুল সুরে কান্না করে ,তেমনি আমরাও যদি ব্যাকুল চিত্তে ভগবানের কীর্তন করি তাহলে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ আমাদেরকে অবশ্যই কৃপা করবেন। কাজেই আসুন আমরা সবাই মিলে আরেকবার এই মহামন্ত্র কৃষ্ণনাম উচ্চারন করি ।
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে ।
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে ।।
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে ।।
This comment has been removed by the author.
ReplyDeleteমানুষ কী সত্যি জ্ঞানী না মূর্খ? ???
ReplyDeleteআল্লাহ্'তা আলা সকল কিছু সৃষ্টি করেছেন,
আসমান,যমীন,চাঁদ,সূর্য,গ্রহ,নক্ষত্র, পশু-পাখি,গাছপালা,মানুষ,জীন, ফেরেশতা অর্থাৎ তিনি ব্যতীত যা কিছু আছে সকল কিছুই তিনি সৃষ্টি করেছেন।
তার কাছেই সকল প্রয়োজনসামগ্রী চাইতে হবে ।
আল্লাহ্'র সৃষ্টির কাছে বা সৃষ্টির অসিলায় কিছু চাওয়া যাবে না।
আল্লাহ্'র সাথে কাউকে শরিক করা যাবে না ।
আল্লাহ্'র সৃষ্টির কোন উপাসনা করা যাবে না।
একমাত্র আল্লাহ্'র ইবাদতই করতে হবে।
,,,হে মানুৃষ আল্লাহ্ আমাদেরকে জ্ঞান দান করেছেন ভাল-খারাপ জানার, হালাল-হারাম বুঝার,ন্যায়-অন্যায় বুঝার,এতো উন্নত,আধুনিক,জ্ঞান,বিজ্ঞান ,অথচ মানুষ এতই মূর্খ (মানুষকে তো আল্লাহ্ জ্ঞান দিয়েছে অথচ মানুষ পশুর থেকেও খারাপ) যে যিনি সকল কিছু সৃষ্টি করছেন সেই মহান আল্লাহ্'র ইবাদত না করে তিনি যা সৃষ্টি করছেন সেই সকল সৃষ্টির উপাসনা করছে,,,
মানুষ কেমন মূর্খ আগুনের পূজা করছে,কেমন মূর্খ মূর্তির পূজা করছে,কেমন মূর্খ সাপের পূজা করছে, কেমন মূর্খ চন্দ্র-সূর্যের পূজা করছে,কেমন মূর্খ মাজার পূজা করছে(মৃত ব্যক্তির নিকট কিছু চাওয়া/অসীলা,জীবিত ব্যক্তির পূজা করা),কেমন মূর্খ মানুষ নিজ মনের পূজা করছে,এইরকম আরো অসংখ্য পূজা করছে অথচ সে কিনা দাবি করে সে বড় জ্ঞানী,,,অথচ তার মত বড় মূর্খ বা হতভাগা কে আছে, যে মানুষ হয়ে জন্মগ্রহণ করেও আল্লাহ্'র সৃষ্টি নিয়ে গবেষনা না করেই মৃত্যুবরণ করল,আল্লাহ্'র সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা/গবেষণা করল না নিজের দেহ নিয়ে চিন্তা করল না,জন্ম-মৃত্যু নিয়ে,পশু-পখিদের নিয়ে,সাগরের মাছদের নিয়ে, বিশাল খুঁটিবিহীন আকাশ নিয়ে, যমীন নিিয়ে,সাগর-নদী,চন্দ্র-সূর্য-তারা-নক্ষত্র,গাছপালা,গ্রহ-উপগ্রহ ইত্যাদি নিয়ে যে কে এই সকল কিছুর নিয়ন্ত্রণ করছে,,আর আমরা কার ইবাদত করছি যিনি এগুলো সৃষ্টি করেছে তার না তার সৃষ্টির? আমাদের অবশ্যই জানা দরকার আর না জেনে মৃত্যু হলে জীবনটাই বৃথা,,,তাই পৃথিবীতে যত মানুষ আছে মুসলিম,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিষ্টান,এছাড়া যত ধর্মের যত অনুসারী আছে আমাদের সকলকে অব্যশই জানা উচিত ইবাদতের সত্য হকদার কে, ,, আমাদের সকলকেই একমাত্র আল্লাহ্'র ইবাদত করতে হবে, তার কাছেই সকল চাওয়া চাইতে হবে, ,,তিনিই একমাত্র ইবাদতের সঠিক এবং সত্য হকদার। বিশ্বাস করতে হবে -( লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মহাম্মাদুর রাসূলল্লাহ্ (সা:) ।
এর মানে তো এমন হল যে একটা পরিবারের প্রধান অর্থাৎ কর্তাকেই শুধু সম্মান করব অন্য সদস্যদের না করলেও চলবে।এমন পরিস্থিতিতে যেমন একটা পরিবার চলতে পারে না ঠিক তেমনই শুধুমাত্র এক মতবাদে এই বিশাল সৃষ্টি চলতে পারে না।পৃথিবীতে যত ধর্ম বা মতবাদ আছে তা কখনোই মানুষকে খারাপ পথে চালনা করে না। যিনি আল্লাহ কে মানেন তাকেও তিনি সৃষ্টি করেছেন আর যিনি ভগবান বা যিশু কে মানেন তাকেও নিশ্চয়ই আল্লাহই সৃষ্টি করেছেন।তাই মানুষকে বিভ্রান্ত না করে সৃষ্টিকর্তার সকল সৃষ্টিকর্ম কেই আমাদের সম্মান করা উচিত।আর ভগবান কর্তৃক সৃষ্ট সকল মতবাদ ও বস্তুকেই সম্মান প্রদর্শন করা আমাদের উচিত।নাহলে আমরা সবাই কাফের হয়ে যাব। যা দয়াময় সৃষ্টি কর্তা কখনই সহ্য করবেন না। (হরে কৃষ্ণ)
Deleteকোন ধর্ম মানার সময় নাই, আছে শুধু হরে কৃষ্ণ, মানলে মান, না মানলে দূরে গিয়া মর।
Deleteএকদম ঠিক কথা বলছেন
Deleteভাই আমি ছোটবেলায় মানে যখন ক্লাস থ্রিতে পড়ি তখন প্রথম কোরআন খতম করি। নূরানি কায়দায় মাখরাজ সহ আরবী ব্যাকরন সহ পড়াশোনা করেছি। না দেখে সূরা ফিল্ মানে আলামতারা পর্যন্ত নির্ভূল ভাবে লেখা শিখেছি। চল্লিশটা হাদীস অর্থ সহ এবং সানেনযুল ও ব্যাখ্যা সহ শিখেছি। সূরা ইয়সছিন, সূরা আর রহমান, সূরা হাশর, আয়াতুল কুরছি, এরকম বিশেষ কিছু সরা মুখস্ত করেছি। সকালে ঘুম থেকে উঠে আলহামদুলিল্লাহিল লাজি আহইয়ান,,,,,,,,,,, লবন খাওয়া থেকে রাতে ঘুমুতে যাওয়া পর্যন্ত সকল দোয়া আমি মুখস্ত করেছি। পাঁচ ওয়াক্ত শুধু না তাহাজ্যুদ, সালাতুত তজবির নামাজও শিখেছি এবং পড়েছি। এখনও সব সময় পালন না করলেও মাঝে মাঝে করি। আগে ভাবতাম আমি অনেক কিছু জানি কোরআনের অনুবাদও পরেছি। জীবনে মাস্টার্স পর্যন্ত কখনও সেকেন্ড ক্লাস পাইনি কোথাও, সব ফার্স্টক্লাস সো জ্ঞানের জাহাজ মনে হইতো নিজেরে। বাট দেরীতে হলেও বোধগম্য হলো যে আমি একটা গন্ডমূর্খ। এখন আর রমজানে পাল্লাদিয়ে সূর করে কোরআন খতম করিনা। এখন সময় পেলে বাংলা তাফসির নিয়ে একলাইন একলাইন করে বোঝার চেষ্টা করি। এখন আর হুরমুর করে নামাজ পড়িনা। আগে কনসেন্ট্রেশনের চেষ্টা করি। আল্লাহ্কে ভয় পাবার না ভালোবাসার চেষ্টা করি।বোঝার চেষ্টা করি যে সৃষ্টির সেবা করবো নাকি স্রষ্টার সেবা করবো। সেবা কার বেশী প্রয়োজন। মসজিদে মোমবাতি আগে দিবো না মসজিদের বাইরে দিবো। আল্লাহ কি শুধু মসজিদে থাকে? মসজিদ কি? কাবা কি? মানুষের দেহের ভিতরে নাকি আল্লাহর নাম লেখা আছে তো সে হিসাবেতো হিন্দুর ঘরে যার জন্ম তার ভিতরেও আল্লার নাম লেখা আছে। পূজা মন্ডপে মুসলমান যাওয়া নিষেধ থাকলে ফেরশতারা কেন যাবে? আল্লাহ কেন সেখানে থাকবে? আর যদি সেখানে তারা না থাকে তবে পাপ পূন্যের হিসাব কে রাখবে। আলেম কি মানে কি কাকে আলেম বলা যায়? আল্লাহ যদি নিরাকার হয় তাহলে আল্লাহ নিজ হাতে কিভাবে পুরুস্কার দিবেন। তাহলে কেন বলেছেন আদমকে নিজ সুরতে বানাইছেন। তাহলে সূরত কোথা থেকে আসল? ইবলিশ তার দিকে পিছন ফিরে ঢুকেছিলো।যদি নিরাকার হয় তাহলে সামনে পিছনে কথাটা আসলো কোথ্থেকে? খোদার বসবাস কি ঐ পাথরের কাবায় না এই দেহ কাবায়? এমন হাজারো প্রশ্ন আমার মনে যার উত্তর খুজি। ধর্মকে অন্ধভাবে নয়, অন্ধকারের একচোখা দৈত্যের মত করে নয় অন্তর চক্ষু দিয়ে দেখে জেনে বুঝে ভালোবেসে মানতে চাই। ঐ মোল্লাগো ওয়াজ ঘৃনা করি বেহেশতি আঙুরের মদ, হুর পরীদের সাথে চীরযৌবনা হয়ে কন্ঠলগ্না বা বক্ষ লগ্না হয়ে থাকার লোভ দেখায়, সেই লোভে পড়ে মানতে চাইনা।
DeleteExcellent
Deletedon't talk rubbish
DeleteApnar nijer dhormer aga goraw janin na.ki ar bolbo Hindu dadader boli apnar dhormer issor ekjon Ami proman korte parbo srivogbot gita the key jante chayle nock korun
Deleteআপনার ধর্ম কি এমন শিক্ষা দেয় নাকি যে সবাই গণ্ডমূর্খ আর আপনি একমাত্র জ্ঞানী ব্যক্তি। নিজের ধর্ম সম্পর্কে আগে ভালো মতো জানুন,, কোথায় আপনার ধর্মের উৎপত্তি আর কত সালে। অন্নের ধর্মের প্রতি প্রশ্ন না তুলে নিজের ধর্ম পালন করুন।
Deleteসবচেয়ে আদি ধর্ম হিন্দু ধর্ম হলে আল্লাহ সবকিছু কিভাবে সৃষ্টি করে?
Deleteভাই একটু ভেবে লেখো।
১) আল্লাহ কি সাকার, নাকি নিরাকার ?
Delete২) আসমান ও যমীন তৈরী হয়নি যখন তখন পানি টা কার উপরে ছিল?
সুরাহুদ -১১: ৭:
তিনিই আসমান ও যমীন ছয় দিনে তৈরী করেছেন, তাঁর আরশ ছিল পানির উপরে,------
আরশ অর্থ সিংহাসন।আল্লাহ সেই সিংহাসনে বসে আছে। একবার জাকির নায়েক বলেছিল , এই সিংহাসন অর্থ হলো আল্লাহর ক্ষমতায় বসা।কিন্তু আয়াতে বলছে সেই আরশ ছিল পানির ওপর , অর্থাৎ এটা শুধুই ক্ষমতায় বসার বিষয় না।কোরান সিংহাসন জাতীয় কোন বাস্তবিক বসার বস্তুই নির্দেশ করছে কারন সেটা ছিল পানির ওপর। যদি শুধুই ক্ষমতায় বসার বিষয় হতো উক্ত আরশ কোথায় ছিল তা বলার দরকার ছিল না। এখন আরশ যেহেতু একটাবাস্তব সিংহাসন , আর তার ওপরে আল্লাহ বসে আছে তার অর্থ আল্লাহ একটা আকার নিয়েই বসে আছে। আকারহীন হলে তার আর বাস্তব সিংহাসন বা তার ওপর বসে ঠ্যাং দোলানোর দরকার পড়ত না।
এর মানে তো এমন হল যে একটা পরিবারের প্রধান অর্থাৎ কর্তাকেই শুধু সম্মান করব অন্য সদস্যদের না করলেও চলবে।এমন পরিস্থিতিতে যেমন একটা পরিবার চলতে পারে না ঠিক তেমনই শুধুমাত্র এক মতবাদে এই বিশাল সৃষ্টি চলতে পারে না।পৃথিবীতে যত ধর্ম বা মতবাদ আছে তা কখনোই মানুষকে খারাপ পথে চালনা করে না। যিনি আল্লাহ কে মানেন তাকেও তিনি সৃষ্টি করেছেন আর যিনি ভগবান বা যিশু কে মানেন তাকেও নিশ্চয়ই আল্লাহই সৃষ্টি করেছেন।তাই মানুষকে বিভ্রান্ত না করে সৃষ্টিকর্তার সকল সৃষ্টিকর্ম কেই আমাদের সম্মান করা উচিত।আর ভগবান কর্তৃক সৃষ্ট সকল মতবাদ ও বস্তুকেই সম্মান প্রদর্শন করা আমাদের উচিত।নাহলে আমরা সবাই কাফের হয়ে যাব। যা দয়াময় সৃষ্টি কর্তা কখনই সহ্য করবেন না।
ReplyDeleteঅনন্যা মণ্ডল আমি আপনার সাথে সহমত
Deleteআপনার কি মনে হয়? সৃষ্টিকর্তা কত জন? এ পৃথিবীতে যত গুলো ধর্ম আছে তত জন? আর পরিবারের কথা যেটা বললেন আপনার সন্তান যদি আপনাকে বাবা বলে না ডাকে অন্য কে ডাকে!(নোট- স্রষ্টা আমাদের সৃষ্টি করেছে জন্ম দেননি) আর সংসারের কর্তা যখন আপনি তখন আপনার কথা সকলে মানতে বাধ্য, কারন কর্তা যা করে পরিবারের মঙ্গলের জন্যই করেন। আর যদি স্রষ্টা ১ জন হয় তবে কোন একটা ধর্ম সঠিক পথে আছে। আর সেই পথ আনুসন্ধান করুন নিজের বিবেচনা শক্তি দ্বারা, পূর্বপুরুষের পথ ঠিক বা ভুলও হতে পারে। আল্লাহ সকলকে সঠিক পথ দেখান, আমিন।
Deleteকিন্তু দেব পুরাণ বা দেবী পুরাণ তো অন্য কথা বলে! দেব পুরাণ বলে শীব সব কিছু সৃষ্টি করেছেন, দেবী পুরাণ বলে দেবী আদি শক্তি থেকেই সব কিছুর সৃষ্টি। আবার গণেশ এর কাহিনী তে দেখলাম গণেশ হলো পরমেশ্বর এর অবতার। অর্থাৎ পরমেশ্বর ত্রিদেব কে সৃষ্টি করেছে, এজন্য ত্রিদেব তার স্বরূপ ওম নামের জপ করেন। একটা সত্য কি এতো গুলো মিথ্যায় রূপ নিতে পাড়ে? রাম সাধারণ রাজপুত্র ছিলেন, কৃষ্ণও মামা কে হত্য করে রাজা হয়েছিলো। এরা সাধারণ মানুষ মাত্র। হ্যা তাদের কিছু বিশেষ গুণ ছিলো তাই বলে তারা সৃষ্টিকর্তা নয়। নিজের মন কে প্রশ্ন করুন, কোন মানুষ, জীব জন্তু, জড়বস্তু,গাছপালা কখনই মানুষের পূজ্য হতে পাড়ে না। আল্লহ একমাত্র ইবাদতের যোগ্য,সৃষ্টিকর্তা, লালনপালন কারী।
ReplyDeleteকৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ
Deleteভাল বলেছেন।
Deletehttps://www.facebook.com/watch/?v=189885419625142
Deleteকজহজজমম
ReplyDeleteআল্লাহ কি কথা বলেন?
ReplyDeleteআপনি কি জানতে চান?
Deletehttps://www.facebook.com/watch/?v=189885419625142
Deleteযার কোনো অসতীত্ব নেই তাকে নিয়া যা করে মিয়া ভাইরা সেটা কে পাগলামো ছাড়া কিছু বলে না ! বুদ্ধি খাটিয়ে কোরআন হাদিস এসব লিখে মানুষের ব্রেন হোয়াস করাটাই হলো তাদের মূল ধর্ম তা ছাড়া এ ধর্মের মানে নেই অর্থ নেই !
ReplyDeleteআপনার ত দেখি অনেক বুদ্ধি, তা ভাই আপনি একটা সূরা বানাই আমাকে দেনত, তাহলে বুঝব আপনে কত বড় বুদ্ধিমান, আর কোরানের মত সূরা বানাইতে পারলে আমি একজন মুসলিম সপরিবারে আপনার ধর্মে দিক্ষা নিব।
Deleteসৃষ্টি যদি একজনের হয় তাহলে সকল ধর্মও তিনিই সৃষ্টি করেছেন,সব তার খেলা। তিনি ইচ্ছে করলে কি একই ধর্ম সারা পৃথিবীতে একসাথে নাজিল করতে পারতেন না?একেক এলাকার মানুষ যেমন রং-আকারে ভিন্ন,তেমনি ধর্মও ভিন্ন,জন্ম অনুযায়ী যার যার ধর্ম পালন করাই শ্রেয়।যে ধর্মে মানবতাবোধ জাগ্রত হয় এরকম উদার ধর্ম যেমন আছে তেমনি সৃষ্টিকর্তার দোহাই দিয়ে অন্যকে নিজদলে অন্তর্ভূক্ত করার, নিজেকে বড়করে দেখানোর মতবাদও আছে।তাই জন্মগতভাবে দেয়া যার যার মতবাদকে মেনে চলাই শ্রেয়।অন্য ধর্মকে ছোট করা মানে সৃষ্টিকর্তাকেই ছোটকরা। এতে হিংসা হানাহানি কমবে।
Deletehttps://www.facebook.com/watch/?v=189885419625142
ReplyDeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDeleteতোমরা ওইসকল জিনিসের সেজদা করিওনা প্রভু মানিওনা।
ReplyDeleteসেজদা করো তাকে প্রভু মানো তাকে যিনি ওইসকল জিনিস সৃষ্টি করিয়াছেন(আল-কুরআন)
মন্ডল ভাই আপনাকে অসম্মান করতে কে বলেছে?
অবশ্যই সকল সৃষ্টিকে সম্মান করতে হবে।তার মানে এই না তাদেরকে প্রভু মানতে হবে।ধরুন আপনারা ৩ ভাই।
আপনার পরিবারের বাবা একজনই।
আপনার বাকি ২ ভাইকে অবশ্যই সম্মান করতে হবে।
কিন্তু তাদেরকে যদি আপনি বাবা বলেন।
বাচ্চা ছেলেটাও কি বলবেনা আপনি ১ জন পাগল?
আল্লাহ আমাদের বুঝার তৌফিক জ্ঞান দাও
আধুনিক বিজ্ঞান দিয়ে ধর্ম গ্রন্থ পরীক্ষা করলে শুধু মাত্র কুরআনে ছাড়া বাকী সকল ধর্মে গ্রন্থ ফেল করবে,,,ডা.জাকির নায়েক,, আল্লাহ কে যারা অন্য সৃষ্টিকর্তার উপাসনা করে তাদের কাছে কোন সনদ বা দলিল নেই আন্দাজ আর অনুমানের উপর ভিত্তি করে এ সব মিথ্যা মাবুদ নিজেদের জন্য বানিয়ে নিয়েছে,,আল, কুরআন
ReplyDeleteহিন্দুদের আদি ধর্মগ্রন্থ হলো বেদ। আর যেদিন আমি বেদ আয়ত্ত করতে পারবো তখনই আমি ধর্মের বিষয় নিয়ে কথা বলবো।(হরে কৃষ্ণ)
ReplyDeleteএখানে কমেন্ট করা সকল মুসলিম ও অমুসলিম দের কে ধন্যবাদ জানাই কারণ তারা উপরের বিষয়টি মনোযোগ সহকারে পড়ছে
ReplyDelete